মন্থকূপ কাকে বলে
নদীর অবঘর্ষ ক্ষয় প্রক্রিয়ায় নদীর তলদেশে যে ছোট ছোট গোলাকার অমসৃণ গর্ত সৃষ্টি হয়, তাকে মন্থকূপ (Pot Hole) বলে।
উৎপত্তি: পার্বত্য প্রবাহে নদীর এবড়োখেবড়ো উপত্যকায় নদীবাহিত নুড়ি, পাথর ও শিলাখণ্ড পাক খেতে খেতে নদীর তলদেশে আঘাত করে অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় প্রথমে ছোট ছোট গর্ত সৃষ্টি করে এবং পরে নুড়ি, পাথর ঘুরতে ঘুরতে ক্ষয় করে গর্তকে আরও গভীর অমসৃণ করে মন্থকূপ বা পটহোল সৃষ্টি হয়।
উদাহরণ:
1. তিস্তা নদীর পার্বত্য প্রবাহে মন্থকূপ দেখা যায়।
2. জব্বলপুরের পূর্ব দিকে গৌর নদীতে মন্থকূপ দেখা যায়।
বৈশিষ্ট্য:
1. অবস্থান: পার্বত্য প্রবাহে অসমান উপত্যকায় পটহোল দেখা যায়।
2. ক্ষয় পদ্ধতি: অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় মন্থকূপ বা পটহোল সৃষ্টি হয়।
3. আকৃতি: মন্থকূপ প্রায় গোলাকার আকৃতির হয়।
4. পটহোল কলোনি: অসংখ্য পটহোল একসঙ্গে গড়ে উঠলে তাকে পটহোল কলোনি বলে।
5. নদীর গভীরতা: মন্থকূপ সৃষ্টির মাধ্যমে নদীর গভীরতা বৃদ্ধি পায়।
উৎপত্তি: পার্বত্য প্রবাহে নদীর এবড়োখেবড়ো উপত্যকায় নদীবাহিত নুড়ি, পাথর ও শিলাখণ্ড পাক খেতে খেতে নদীর তলদেশে আঘাত করে অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় প্রথমে ছোট ছোট গর্ত সৃষ্টি করে এবং পরে নুড়ি, পাথর ঘুরতে ঘুরতে ক্ষয় করে গর্তকে আরও গভীর অমসৃণ করে মন্থকূপ বা পটহোল সৃষ্টি হয়।
উদাহরণ:
1. তিস্তা নদীর পার্বত্য প্রবাহে মন্থকূপ দেখা যায়।
2. জব্বলপুরের পূর্ব দিকে গৌর নদীতে মন্থকূপ দেখা যায়।
বৈশিষ্ট্য:
1. অবস্থান: পার্বত্য প্রবাহে অসমান উপত্যকায় পটহোল দেখা যায়।
2. ক্ষয় পদ্ধতি: অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় মন্থকূপ বা পটহোল সৃষ্টি হয়।
3. আকৃতি: মন্থকূপ প্রায় গোলাকার আকৃতির হয়।
4. পটহোল কলোনি: অসংখ্য পটহোল একসঙ্গে গড়ে উঠলে তাকে পটহোল কলোনি বলে।
5. নদীর গভীরতা: মন্থকূপ সৃষ্টির মাধ্যমে নদীর গভীরতা বৃদ্ধি পায়।