গৌর কাকে বলে
মরুভূমিতে বায়ুর অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় কোনো বৃহৎ শিলাস্তুপের তলদেশ বেশি ক্ষয়প্রাপ্ত হয় উপরের চওড়া ও নিচে সরু ব্যাঙের ছাতার মতো যে ভূমিরূপ সৃষ্টি হয় তাকে গৌর বলে।
উদাহরণ: সাহারা ও ইরান মরুভূমিতে গৌর দেখা যায়।
উৎপত্তি: মরুভূমিতে ভূপৃষ্ঠ থেকে সাধারণত 1 মিটারের মধ্যে বায়ুতে অধিক পরিমাণে বালিকণা থাকায় ক্ষয় কার্যের পরিমাণ বেশি হয়।
মরুভূমিতে কঠিন ও কোমল শিলাস্তর পর্যায়ক্রমে অনুভূমিকভাবে অবস্থান করলে বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্নমুখী বায়ুর অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় শিলাস্তুপের নিম্নাংশে নরম শিলাস্তর অধিক ক্ষয় পায় এবং ওপরের কঠিন শিলাস্তর কম ক্ষয় পেয়ে ব্যাঙের ছাতার মতো ভূমিরূপ গৌর সৃষ্টি করে।
বৈশিষ্ট্য:
1. ব্যাঙের ছাতার মতো আকৃতির জন্য গৌরকে মাশরুম রক বলা হয়।
2. মরুভূমিতে এটি অবশিষ্ট টিলার মত দাঁড়িয়ে থাকে।
3. এদের মস্তকদেশ প্রশস্ত ও অমসৃণ হয়।
4. এদের নিচের অংশ সরু ও মসৃণ হয়।
5. একসঙ্গে একাধিক গৌরকে গারা বলা হয়।
মরুভূমিতে কঠিন ও কোমল শিলাস্তর পর্যায়ক্রমে অনুভূমিকভাবে অবস্থান করলে বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্নমুখী বায়ুর অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় শিলাস্তুপের নিম্নাংশে নরম শিলাস্তর অধিক ক্ষয় পায় এবং ওপরের কঠিন শিলাস্তর কম ক্ষয় পেয়ে ব্যাঙের ছাতার মতো ভূমিরূপ গৌর সৃষ্টি করে।
1. ব্যাঙের ছাতার মতো আকৃতির জন্য গৌরকে মাশরুম রক বলা হয়।
2. মরুভূমিতে এটি অবশিষ্ট টিলার মত দাঁড়িয়ে থাকে।
3. এদের মস্তকদেশ প্রশস্ত ও অমসৃণ হয়।
4. এদের নিচের অংশ সরু ও মসৃণ হয়।
5. একসঙ্গে একাধিক গৌরকে গারা বলা হয়।
বিভিন্ন নাম:
বিভিন্ন জায়গায় গৌর বিভিন্ন নামে পরিচিত –
জার্মানিতে - পিজফেলসেন
গ্রেট বেসিনে - হুডু