ভারতের নদনদী প্রশ্ন উত্তর | Rivers of India
ভারতের নদনদী SAQ প্রশ্ন উত্তর
1. ভারতের প্রধান নদী কোনটি?উত্তর: গঙ্গা হয় ভারতের প্রধান নদী।
উত্তর: যমুনা হল ভারতের দীর্ঘতম নদী।
উত্তর: ব্রহ্মপুত্র নদ সর্বাধিক পরিমাণ জল বহন করে।
উত্তর: কাশ্মীর পদক্ষেপ ঝিলাম নদী প্রবাহিত হয়েছে।
উত্তর: মাজুলী দ্বীপ অসমে বহ্মপুত্র নদে অবস্থিত।
উত্তর: নর্মদা ও তাপ্তি নদীর মোহনায় গতি সৃষ্টি হয়নি।
উত্তর: লুনি হল ভারতের প্রধান অন্তর্বাহিনী নদী।
উত্তর: গোদাবরী (দৈর্ঘ্য অনুসারে) ও কাবেরী (পবিত্রতা অনুসারে) নদীকে দক্ষিণ ভারতের গঙ্গা বলা হয়।
উত্তর: হিরাকুঁদ বাঁধ মহানদীর উপর অবস্থিত।
উত্তর: নর্মদা নদীতে ধুঁয়াধার জলপ্রপাত সৃষ্টি হয়েছে।
উত্তর: গঙ্গা হল ভারতের দীর্ঘতম নদী।
উত্তর: গঙ্গা নদীর মোট দৈর্ঘ্য হল প্রায় 2510 কিমি, এরমধ্যে ভারতে প্রবাহিত হয়েছে 2017 কিমি।
উত্তর: ভাগীরথী ও অলকানন্দা নদীর মিলিত প্রবাহ গঙ্গা নামে পরিচিত।
উত্তর: যমুনেত্রী হিমবাহ থেকে যমুনা নদীর উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তর: যমুনা নদী এলাবাদের নিকট গঙ্গার সাথে মিলিত হয়েছে।
উত্তর: রাজমহল পাহাড়ের কাছে গঙ্গা নদী পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে।
উত্তর: পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার ধুলিয়ানের নিকট গঙ্গা নদী দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছে।
উত্তর: ভারতের গঙ্গার প্রধান শাখা নদী হল ভাগীরথী-হুগলি নদী।
উত্তর: গঙ্গা নদী বাংলাদেশে পদ্মা নামে প্রবেশ করেছে।
উত্তর: ময়ূরাক্ষী, অজয়, দামোদর, রূপনারায়ণ প্রভৃতি।
উত্তর: জলঙ্গি, মাথাভাঙ্গা, চূর্ণী ইত্যাদি।
উত্তর: রামগঙ্গা, গোমতী, ঘর্ঘরা, গন্ডক, বাগমতী ও কোশী ইত্যাদি।
উত্তর: যমুনা, শোন, তামশা, গুমানি ও পুনপুন ইত্যাদি।
উত্তর: চম্বল ও বেতোয়া নদী হল যমুনা নদীর প্রধান উপনদী।
উত্তর: হরিদ্বার এলাহাবাদ বারাণসী পাটনা ভাগলপুর প্রভৃতি।
উত্তর: দিল্লি যমুনা নদীর তীরে গড়ে উঠেছে।
উত্তর: কুম্ভ মেলা প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত হয়।
উত্তর: কুম্ভ মেলা ১২ বছর অন্তর হয়।
উত্তর: সিন্ধু নদের মোট দৈর্ঘ্য হয় 2880 কিমি।
উত্তর: ভারতের সিন্ধু নদের দৈর্ঘ্য হয় 709 কিমি।
উত্তর: তিব্বতের মানস সরোবরের নিকট কৈলাস পর্বতের সিন-কা-বাব হিমবাহ থেকে সিন্ধু নদের উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তর: বিতস্তা (ঝিলাম), চন্দ্রভাগা (চেনাব), ইরাবতী (রাভি), বিপাশা (বিয়াস) শতদ্রু (সতলেজ) ইত্যাদি।
উত্তর: শিয়োক, শিগার ও গিলগেট প্রভৃতি।
উত্তর: শতদ্রু (সতলেজ) হয় সিন্দুর দীর্ঘতম উপনদী।
উত্তর: শিপকিলা গিরিপথের কাছে শতদ্রু নদী ভারতে প্রবেশ করেছে।
উত্তর: শতদ্রু নদীর দৈর্ঘ্য 1500 কিমি, ভারতে 1050 কিমি।
উত্তর: ভারতের প্রবাহিত সিন্ধুর দীর্ঘতম উপনদী হল চন্দ্রভাগা, 1180 কিমি।
উত্তর: তিব্বতি ভাষায় সিন্ধু নদের নাম হল সেঙ্গে জাংবো/ সিঙ্ঘি খাম্বাম।
উত্তর: ঝিলাম বা বিতস্তা নদীর তীরে শ্রীনগর শহরটি অবস্থিত।
উত্তর: বিপাশা (বিয়াস) নদীর তীরে মানালী শহর অবস্থিত।
উত্তর: শতদ্রু (সতলেজ) নদীর ওপর ভাকরা নাঙ্গাল বাঁধ গড়ে উঠেছে।
উত্তর: সিন্ধু নদ আরব সাগরে পতিত হয়েছে।
উত্তর: তিব্বতের মানস সরোবরের নিকটবর্তী চেমায়ুং দুং হিমবাহ থেকে ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তর: ব্রহ্মপুত্র নদের মোট দৈর্ঘ্য 2900 কিমি।
উত্তর: ভারতের মধ্যে প্রবাহিত ব্রহ্মপুত্র নদের দৈর্ঘ্য 885 কিমি।
উত্তর: ব্রহ্মপুত্র নদ তিব্বতে সাংপো নামে পরিচিত।
উত্তর: ব্রহ্মপুত্র নদ অরুণাচল প্রদেশে নামচাবারওয়ার কাছে গভীর গিরিখাতে হিমালয় ছেদ করে ভারতে প্রবেশ করেছে।
উত্তর: ব্রহ্মপুত্র নদ দিহং নামে ভারতে প্রবেশ করেছে।
উত্তর: আসামে সাদিয়ার কাছে দিহং নদীটি, দিবং ও লোহিত নদীর সঙ্গে মিলিত হয়ে ব্রহ্মপুত্র নামে পরিচিত হয়েছে।
উত্তর: ব্রহ্মপুত্র নদ ধুবড়িতে দক্ষিণে বাঁক নিয়ে যমুনা নামে বাংলাদেশের প্রবেশ করেছে।
উত্তর: বুড়ি, দিহং, ধানসিরি, কপিলি ও লোহিত ইত্যাদি।
উত্তর: সুবর্ণসিরি, মানস, তিস্তা, তোর্সা, কামেং ইত্যাদি।
উত্তর: ব্রহ্মপুত্র নদের তীরের প্রধান শহর হল ডিব্রুগড়, তেজপুর ও গুয়াহাটি।
উত্তর: হাতের বৃহত্তম নদীর দ্বীপ হল মাজুলী।
উত্তর: মাজুলী দ্বীপ অসমে ব্রহ্মপুত্র নদে অবস্থিত।
উত্তর: মাজুলী দ্বীপের আয়তন 1260 বর্গ কিমি।
উত্তর: মাজুলী দ্বীপ ভারতের প্রথম দ্বীপ জেলা।
উত্তর: ভূপেন হাজারিকা সেতু হল ভারতের দীর্ঘতম সড়ক সেতু।
উত্তর: ভূপেন হাজারিকা সেতু ব্রহ্মপুত্রের উপনদী লোহিত নদীর উপর নির্মিত হয়েছে।
উত্তর: ভূপেন হাজারিকা সেতু অসম ও অরুণাচল প্রদেশকে রাজ্যকে যুক্ত করেছে।
উত্তর: গোদাবরী নদীকে দক্ষিণ ভারতের গঙ্গা বলা হয়।
উত্তর: দক্ষিণ ভারতের দীর্ঘতম নদী হল গোদাবরী।
উত্তর: গোদাবরী নদীর দৈর্ঘ্য হল 1465 কিমি।
উত্তর: গোদাবরী নদী মহারাষ্ট্র, তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশ প্রভৃতি রাজ্যের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
উত্তর: মহারাষ্ট্রের নাসিক এর কাছে ত্রিম্বক শৃঙ্গ থেকে গোদাবরী নদী উৎপত্তি লাভ করেছে।
উত্তর: অন্ধ্রপ্রদেশের রাজমহেন্দ্রীর নিকট গৌতমী, বশিষ্ট ও বৈনতেয় প্রভৃতি শাখায় বিভক্ত হয়ে বদ্বীপ সৃষ্টি করে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।
উত্তর: পেনগঙ্গা, ওয়েনগঙ্গা, ইন্দ্রাবতী, ওয়ার্ধা ও শবরী প্রভৃতি গোদাবরীর বামতীরের উল্লেখযোগ্য উপনদী।
উত্তর: মঞ্জিরা, ডারনা ও প্রভারা প্রভৃতি গোদাবরীর ডানতীরের উল্লেখযোগ্য উপনদী।
উত্তর: নিজাম সাগর বাঁধ গোদাবরীর উপনদী মঞ্জিরা নদীর উপর নির্মিত হয়েছে।
উত্তর: শ্রীরামসাগর বাঁধ গোদাবরী নদীর উপর নির্মিত হয়েছে।
উত্তর: নাসিক, নিজামাবাদ ও রাজমহেন্দ্রী হল গোদাবরী নদীর তীরে প্রধান শহর গুলি ।
উত্তর: কৃষ্ণা নদীর বদ্বীপ পাখির পায়ের মতো দেখতে।
উত্তর: মহারাষ্ট্রে পশ্চিমঘাট পর্বতের মহাবালেশ্বর শৃঙ্গ থেকে কৃষ্ণ নদীর উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তর: কৃষ্ণা নদী বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।
উত্তর: কৃষ্ণা নদীর দৈর্ঘ্য হল 1400 কিমি।
উত্তর: কৃষ্ণা নদী মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশ প্রভৃতি রাজ্যের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
উত্তর: ভিমা, মুসি ও মুনেরূ হল কৃষ্ণার বাম তীরের উপনদী।
উত্তর: তুঙ্গভদ্রা, কয়না, ঘাটপ্রভা ও মালপ্রভা হয় কৃষ্ণার ডান তীরের উপনদী।
উত্তর: ভামসধারা ও নাগবতী হল কৃষ্ণা নদীর শাখানদী।
উত্তর: কয়না বাঁধ কৃষ্ণা নদীর উপনদী কয়না নদীর উপর নির্মিত হয়েছে।
উত্তর: কৃষ্ণ নদীর উপর নাগার্জুন সাগর বাঁধ, শ্রী সালেম বাঁধ, আলমাট্টি বাঁধ নির্মিত হয়েছে।
উত্তর: কৃষ্ণা নদীর তীরে বিজয়ওয়াড়া ও সাতারা শহর গড়ে উঠেছে।
উত্তর: হায়দ্রাবাদ শহরটি কৃষ্ণার উপনদী মুসি নদী তীরে অবস্থিত।
উত্তর: শিবসমুদ্রম জলপ্রপাত কাবেরী নদীতে অবস্থিত।
উত্তর: কাবেরী নদীকে দক্ষিণ ভারতের সবচেয়ে পবিত্র নদী মনে করা হয়।
উত্তর: পশ্চিমঘাট পর্বতের তালকাবেরী থেকে কাবেরী নদীর উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তর: কাবেরী নদী বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।
উত্তর: কাবেরী নদী কর্ণাটক ও তামিলনাড়ু রাজ্যের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
উত্তর: কাবেরী নদীর দৈর্ঘ্য হয় 805 কিমি।
উত্তর: কাবেরী নদীর বাম তীরের উপনদী গুলি হল হেমাবতি, অর্কবতী, হেরেঙ্গী প্রভৃতি।
উত্তর: কাবেরী নদীর ডানতীরের উপনদী গুলি হল সুবর্ণবতী, ভবানী ও কবিনা প্রভৃতি।
উত্তর: মেট্টুর বাঁধ কাবেরী নদীর উপর নির্মিত হয়েছে।
উত্তর: কাবেরী নদীর বদ্বীপকে দক্ষিণ ভারতের শস্যভান্ডার বলা হয়।
উত্তর: কাবেরী নদীর তীরে মহীশূর, তিরুচিরাপল্লী, থাঞ্জাভুর প্রভৃতি শহর গড়ে উঠেছে।
উত্তর: কাবেরী নদীর জলবন্টন নিয়ে কর্ণাটক ও তামিলনাড়ু রাজ্যের মধ্যে বিবাদ চলছে।
উত্তর: হিরাকুঁদ বাঁধ মহানদীর উপর গড়ে উঠেছে।
উত্তর: ছত্রিশগড়ের রায়পুর জেলার সিওয়া পাহাড় থেকে মহানদীর উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তর: মহানদী বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।
উত্তর: মহানদী ছত্রিশগড় ও ওড়িশা রাজ্যের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
উত্তর: মহানদীর বামতীদের উপনদী গুলি হল শিবনাথ, মন্দ, হাসদো ও ইব প্রভৃতি।
উত্তর: জংক, টেল, ওং হল মহানদীর ডানতীরের উপনদী।
উত্তর: মহানদীর তীরে ছত্রিশগড়ের রাজধানী রায়পুর এবং ওড়িশার সম্বলপুর ও কটক শহর গড়ে উঠেছে।
উত্তর: তালচের তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি মহানদীর তীরে গড়ে উঠেছে।
উত্তর: জামশেদপুর লৌহ ইস্পাত কারখানা সুবর্ণরেখা নদীর তীরে গড়ে উঠেছে।
উত্তর: সোনারপুর মালভূমি থেকে সুবর্ণরেখা নদীর উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তর: সুবর্ণরেখা নদীর দৈর্ঘ্য হল 430 কিমি।
উত্তর: সুবর্ণরেখা নদী ঝাড়খন্ড, পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা রাজ্যের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
উত্তর: সুবর্ণরেখা নদী ওড়িশার বালেশ্বরের নিকট বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।
উত্তর: হুড্রু জলপ্রপাত সুবর্ণরেখা নদীতে অবস্থিত।
উত্তর: ধুঁয়াধার জলপ্রপাত নর্মদা নদীতে অবস্থিত।
উত্তর: ধুঁয়াধার জলপ্রপাতকে মার্বেল জলপ্রপাত বলা হয়।
উত্তর: ধুঁয়াধার জলপ্রপাত মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরের ভোরঘাটের নিকট মার্বেল পাথর অধ্যুষিত অঞ্চলে নর্মদা নদীতে সৃষ্টি হয়েছে।
উত্তর: মহাকাল পর্বতের অমরকন্টক শৃঙ্গ থেকে নর্মাল নদীর উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তর: নর্মদা নদী ভারুচের নিকট খাম্বাত উপসাগরে পতিত হয়েছে।
উত্তর: নর্মদা নদীর দৈর্ঘ্য 1310 কিমি।
উত্তর: নর্মদা নদী মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র ও গুজরাট প্রভৃতি রাজ্যের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
উত্তর: নর্মদা নদীর বামতীরের উপনদী গুলি হল বানজার, সার, তাওয়া প্রভৃতি।
উত্তর: নর্মদা নদীর ডানতীরের উপনদী গুলি হল হিরণ, বর্ণা, কোলার প্রভৃতি।
উত্তর: নর্মদা নদী গ্রস্ত উপত্যকা বরাবর পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়েছে।
উত্তর: নর্মদা নদীর মোহনায় কোন বদ্বীপ সৃষ্টি হয়নি।
উত্তর: নর্মদা নদী বিন্ধ্য ও সাতপুরা পর্বতের মাঝে সংকীর্ণ গ্রস্ত উপত্যকা বরাবর প্রবাহিত হয়েছে।
উত্তর: ইন্দিরা সাগর ও সর্দার সরোবর জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র নর্মদা নদীতে গড়ে উঠেছে।
উত্তর: জব্বলপুর ও ভারুচ শহর নর্মদা নদীর তীরে গড়ে উঠেছে।
উত্তর: ভারতের তাপ্তী নদীর মোহনায় বদ্বীপ সৃষ্টি হয়নি।
উত্তর: তাপ্তী নদীকে নর্মদা নদীর যমজ নদী বলা হয়।
উত্তর: মহাদেব পর্বতের মুলতাই উচ্চভূমিতে তাপ্তী নদীর উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তর: সুরাট শহরের নিকট তাপ্তি নদী খাম্বাত উপসাগরে পতিত হয়েছে।
উত্তর: তাপ্তি নদীর দৈর্ঘ্য 730 কিমি।
উত্তর: তাপ্তি নদী মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র ও গুজরাট প্রভৃতি রাজ্যের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
উত্তর: তাপ্তি নদীর বাম তীরের উপনদী গুলি হল খুরসি, মোনা, খান্দু প্রভৃতি।
উত্তর: তাপ্তি নদীর ডান তীরের উপনদী গুলি হল পূর্ণ, বেতুল, গোমাই প্রভৃতি।
উত্তর: কাকড়াপাড়া ও উকাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র তাপ্তি নদীতে গড়ে উঠেছে।
উত্তর: নেপানগর, জলগাঁও ও সুরাট শহর তাপ্তি নদীর তীরে গড়ে উঠেছে।
উত্তর: আমেদাবাদ শহর সবরমতী নদীর তীরে গড়ে উঠেছে।
উত্তর: আরাবল্লী পর্বতের মেবার পাহাড় থেকে সবরমতী নদীর উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তর: সবার মতি নদী কাম্বে বা খাম্বাত উপসাগরে পতিত হয়েছে।
উত্তর: সবরমতী নদী দৈর্ঘ্যহল 416 কিমি।
উত্তর: সবরমতী নদীর প্রধান উপনদী গুলি হল ওয়াকাল, জাওয়াই, মিত্রি প্রভৃতি।
উত্তর: সবরমতী নদী রাজস্থান ও গুজরাট রাজ্যে প্রবাহিত হয়েছে।
উত্তর: মাহে নদী কর্কটক্রান্তি রেখাকে দুইবার ছেদ করেছে।
উত্তর: মাহে নদীর উৎপত্তি বিন্ধ্য পর্বত থেকে হয়েছে।
উত্তর: মাহি নদী কাম্বে বা খাম্বাত উপসাগরে পতিত হয়েছে।
উত্তর: মাহে নদীর প্রধান উপনদী গুলি হল সোম, আনাজ, বোগোরি প্রভৃতি।
উত্তর: ভারতের প্রধান অন্তরাবাহিনী নদী হল লুনি।
উত্তর: আরাবল্লী পর্বতের নিকটবর্তী আনা সাগর হ্রদ থেকে লুনি নদীর উৎপত্তি হয়েছে।
উত্তর: লুনি নদী কচ্ছেরণে পতিত হয়েছে।
উত্তর: লুনি নদীর জল লবণাক্ত প্রকৃতির।
উত্তর: লুনি নদীর প্রধান উপনদী গুলি হল জওয়াই, সুকরী, বন্দী প্রভৃতি।
উত্তর: লুনি নদী রাজস্থানে প্রবাহিত হয়েছে।