বায়ু দূষণ প্রশ্ন উত্তর | Air Pollution
1. বায়ু দূষণ কাকে বলে?
উত্তর: আমাদের চারপাশের বায়ুতে বিষাক্ত গ্যাস, ধোঁয়া ও বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ অর্থাৎ অবাঞ্ছিত পদার্থ মিশে যাওয়ার ফলে বায়ু যখন পরিবেশ ও জীবজগতের ক্ষতি সাধন করে এবং মানুষের জীবন ও স্বাচ্ছন্দে বাধা দেয়, তাকে বায়ুদূষণ বলে।
2. বায়ু দূষণের মূল উপাদান গুলি কী কী?
উত্তর: বায়ু দূষণ মূলত তিনটি উপাদানের উপর নির্ভর করে –
1. সালফার ডাই অক্সাইড।
2. নাইট্রোজেন অক্সাইড।
3. বাতাসে ভাসমান সূক্ষ্ম ধূলিকণা (SPM)।
3. বায়ুমন্ডলে গ্যাসীয় উপাদান গুলির মধ্যে কোন গ্যাসের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি?
উত্তর: বায়ুমন্ডলে নাইট্রোজেন গ্যাসের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি।
4. আগ্নেয়গিরি থেকে কোন গ্যাস নির্গত হয়?
উত্তর: আগ্নেয়গিরি থেকে সালফার ডাই অক্সাইড নির্গত হয়।
5. মানুষসৃষ্ট দূষণকারী গ্যাসগুলিকে কী বলা হয়?
উত্তর: মানুষসৃষ্ট দূষণকারী গ্যাসগুলিকে অ্যানথ্রোপোজেনিক গ্যাস বলা হয়।
6. জীবাণু মৃতদেহকে পচিয়ে কোন গ্যাস উৎপন্ন করে?
উত্তর: জীবাণু মৃতদেহকে পচিয়ে হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন করে।
7. যানবাহনের ধোঁয়ায় কোন ক্ষতিকারক পদার্থ নির্গত হয়?
উত্তর: যানবাহনের ধোঁয়া থেকে ক্ষতিকারক পদার্থ সীসা নির্গত হয়।
8. কোন গ্যাস মানুষের ঘ্রাণ ক্ষমতা নষ্ট করে?
উত্তর: সালফার ডাই অক্সাইড মানুষের ঘ্রাণ ক্ষমতা নষ্ট করে।
9. উদ্ভিদের কোন অংশ বায়ু দূষণ ঘটায়?
উত্তর: উদ্ভিদের পরাগরেণু বায়ু দূষণ ঘটায়।
10. অ্যাসিড বৃষ্টির জন্য কোন কোন গ্যাস প্রধানত দায়ী?
উত্তর: অ্যাসিড বৃষ্টির জন্য সালফার ডাই অক্সাইড ও নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড মূলত দায়ী।
11. অ্যাসিড বৃষ্টিতে কোন অ্যাসিড লক্ষ্য করা যায়?
উত্তর: অ্যাসিড বৃষ্টিতে সালফিউরিক ও নাইট্রিক অ্যাসিড লক্ষ্য করা যায়।
12. স্টোন ক্যান্সার কিসের ফলে হয়?
উত্তর: অ্যাসিড বৃষ্টির জন্য স্টোন ক্যান্সার হয়।
13. 'অম্লবৃষ্টি' শব্দটি প্রথম সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেন?
উত্তর: 'অম্লবৃষ্টি' শব্দটি প্রথম সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন রবার্ট আনগুস।
14. ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনা কবে ঘটে?
উত্তর: ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে মধ্যপ্রদেশের ভোপালে গ্যাস দুর্ঘটনা ঘটে।
15. ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনায় কোন গ্যাস নির্গত হয়?
উত্তর: ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনায় MIC গ্যাস নির্গত হয়।
16. কোন গ্যাসের প্রভাবে শ্বাসনালী জ্বালা করে ও শ্বাসকষ্ট হয়?
উত্তর: সালফার ডাই অক্সাইডের জন্য শ্বাসনালী জ্বালা করে ও শ্বাসকষ্ট হয়।
17. কোন গ্যাসের প্রভাবে ফুসফুসে জ্বালা অনুভূত হয়?
উত্তর: নাইট্রোজেন অক্সাইডসমূহের জন্য ফুসফুসের জ্বালা অনুভূত হয়।
18. জীবাশ্ম জ্বালানির দহনে কোন গ্যাস বৃদ্ধি পায়?
উত্তর: জীবাশ্ম জ্বালানির দহনে কার্বন-ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধি পায়।
19. জীবাশ্ম জ্বালানির অসম্পূর্ণ দহনে কোন গ্যাস সৃষ্টি হয়?
উত্তর: জীবাশ্ম জ্বালানীর অসম্পূর্ণ দহনে কার্বন মনোক্সাইড (CO) গ্যাস সৃষ্টি হয়।
20. ফ্লাই অ্যাশ - এর প্রধান উৎস কী?
উত্তর: ফ্লাই অ্যাশ - এর প্রধান উৎস হয় তাপ বিদ্যুত্ কেন্দ্র।
21. বায়ু দূষক রূপে হাইড্রোকার্বনের উৎস কী?
উত্তর: কলকারখানা বায়ু দূষক রূপে হাইড্রোকার্বনের উৎস।
22. কোন ঋতুতে ধোঁয়াশা সবচেয়ে বেশি সৃষ্টি হয়?
উত্তর: শীতকালে ধোঁয়াশা সবচেয়ে বেশি সৃষ্টি হয়।
23. কৃষি জমি থেকে কোন বায়ু দূষক উৎপন্ন হয়?
উত্তর: কৃষি জমি থেকে মিথেন গ্যাস উৎপন্ন হয়।
24. জৈব পদার্থ পচে গিয়ে কোন গ্যাস সৃষ্টি হয়?
উত্তর: জৈব পদার্থ পচে গিয়ে মিথেন গ্যাস সৃষ্টি হয়।
25. মার্শ গ্যাসের মুখ্য উপাদান কী?
উত্তর: মিথেন হল মার্শ গ্যাসের মুখ্য উপাদান।
26. গবাদিপশুর মলমূত্র থেকে কোন গ্যাস উৎপন্ন হয়?
উত্তর: গবাদিপশুর মলমূত্র থেকে মিথেন গ্যাস উৎপন্ন হয়।
27. ধান ক্ষেতে কোন গ্যাস উৎপন্ন হয়?
উত্তর: ধানক্ষেতে মিথেন গ্যাস উৎপন্ন হয়।
28. দূষক রূপে হাইড্রোকার্বনের প্রধান উৎস কি?
উত্তর: দূষক রূপে হাইড্রোকার্বনের প্রধান উৎস হয় পেট্রোলিয়াম।
29. শহরে বায়ু দূষণের প্রধান কারণ কী?
উত্তর: শহরে বায়ু দূষণের প্রধান কারণ হল মোটর গাড়ি চলাচল।
30. কোন ফুলটি বায়ু দূষণ বেশি ঘটায়?
উত্তর: পার্থেনিয়মের মাধ্যমে বায়ু দূষণ বেশি ঘটে।
31. বায়ু দূষণের ফলে উদ্ভিদের কোন রোগ হয়?
উত্তর: বায়ু দূষণের ফলে উদ্ভিদের ক্লোরোসিস রোগ হয়।
32. ফুসফুসে সিলিকা প্রবেশ করলে কোন রোগের সৃষ্টি হয়?
উত্তর: ফুসফুসে সিলিকা প্রবেশ করলে সিলিকোসিস রোগের সৃষ্টি হয়।
33. ধূমপানের ফলে কী রোগ হয়?
উত্তর: ধূমপানের ফলে ক্যান্সার হয়।
34. এরোপ্লেন চালাতে কোন জ্বালানি ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: এরোপ্লেন চালাতে গ্যাসোলিন জ্বালানির ব্যবহার করা হয়।
35. কল কারখানা থেকে সুক্ষ দুচোখ কণা সংগ্রহের জন্য কোন যন্ত্র ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: ইলেকট্রোস্ট্যাটিক পেসিপিটেটর।
36. পৃথিবীর ফুসফুস কাকে বলা হয়?
উত্তর: দক্ষিণ আমেরিকার সেলভা অরণ্যকে পৃথিবীর ফুসফুস বলা হয়।
37. শীতের দেশে শাক সবজি চাষে কাচের ঘরটির নাম কী?
উত্তর: শীতের দেশে শাক সবজি চাষে কাচের ঘরটির নাম হল গ্রিনহাউস।
38. গ্রীন হাউস এফেক্ট শব্দটির সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেন?
উত্তর: জে ফুরিয়ার সর্বপ্রথম গ্রীন হাউস এফেক্ট শব্দটি ব্যবহার করেন।
39. পৃথিবীর গড় উষ্ণতা কত?
উত্তর: পৃথিবীর গড় উষ্ণতা হল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
40. গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর জন্য প্রধানত কোন গ্যাসটি দায়ী?
উত্তর: গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর জন্য প্রধানত কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO2) দায়ী।
41. বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড বৃদ্ধির প্রধান কারণ কি?
উত্তর: বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড বৃদ্ধির প্রধান কারণ হল বৃক্ষ ছেদন।
42. কিয়োটো প্রটোকলের আলোচ্য বিষয় কী ছিল?
উত্তর: বায়ুমন্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের বৃদ্ধি।
43. কিয়োটো প্রটোকল কবে স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর: ১৯৯৭ সালে কিয়োটোল স্বাক্ষরিত হয়।
44. প্রাকৃতিক সৌরপর্দা কাকে বলে?
উত্তর: ওজোন স্তরকে প্রাকৃতিক সৌরপর্দা বলা হয়।
45. কোন স্তর অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে?
উত্তর: ওজোন স্তর অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে।
46. ওজোন গ্যাসে অক্সিজেনের কটি আইসোটোপ থাকে?
উত্তর: ওজোন গ্যাসে অক্সিজেনের 3টি আইসোটোপ থাকে।
47. ওজোন গ্যাস কে আবিষ্কার করেন?
উত্তর: ওজোন গ্যাস আবিষ্কার করেন ফ্রেডরিক স্কোনবি।
48. বায়ুমন্ডলে ওজোন স্তর কে আবিষ্কার করেন?
উত্তর: হেনরি বুশন ও চার্লস ফেব্রি বায়ুমন্ডলে ওজোন স্তর আবিষ্কার করেন।
49. আন্টার্কটিকায় ওজোন স্তরে ক্ষয় প্রথম কে আবিষ্কার করেন?
উত্তর: আন্টার্কটিকায় ওজোন স্তরে ক্ষয় প্রথম জে. সি. ফারমেন আবিষ্কার করেন।
50. আন্টার্কটিকায় ওজোন স্তরে ক্ষয় দেখা যায় কোন সময়?
উত্তর: আন্টার্কটিকায় ওজোন স্তরে ক্ষয় দেখা যায় বসন্ত কাল।
51. আন্টার্কটিকায় ওজোন স্তরে ক্ষয়ের জন্য কোন মেঘ দায়ী?
উত্তর: আন্টার্কটিকায় ওজোন স্তরে ক্ষয়ের জন্য PSC মেঘ দায়ী ।
52. ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব কোন এককে পরিমাপ করা হয়?
উত্তর: ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব ডবসন এককে পরিমাপ করা হয়।
53. ওজোন গ্যাসে ঘনত্ব কোন যন্ত্রে পরিমাপ করা হয়?
উত্তর: ওজোন গ্যাসে ঘনত্ব স্পেকট্রোমিটার যন্ত্রে পরিমাপ করা হয়।
54. ওজোন গ্যাস কোন স্তরে দেখা যায়?
উত্তর: ওজোন গ্যাস স্ট্যাটোস্ফিয়ার দেখা যায়।
55. ওজোন স্তর কত উচ্চতায় দেখা যায়?
উত্তর: ওজোন স্তর ১৫ - ৩০ কিমি উচ্চতায় সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।
56. বিশ্ব ওজোন সুরক্ষা দিবস কবে পালিত হয়?
উত্তর: বিশ্ব ওজোন সুরক্ষা দিবস ১৬ সেপ্টেম্বর পালিত হয়।
57. CFC ওজোন গ্যাস ধ্বংসের জন্য সর্বাধিক দায়ী প্রথম কে বলেন?
উত্তর: CFC ওজোন গ্যাস ধ্বংসের জন্য সর্বাধিক দায়ী প্রথম বলেন মোলিনা ও রোল্যান্ড।
58. ওজোন স্তর ধ্বংসকারী প্রধান গ্যাস কোনটি?
উত্তর: ওজোন স্তর ধ্বংসকারী প্রধান গ্যাস হল CFC ।
59. CFC এর পুরো কথা কী?
উত্তর: CFC এর পুরো কথা হল ক্লোরোফ্লুরোকার্বন।
60. CFC এর প্রধান উৎস কী কী?
উত্তর: CFC এর প্রধান উৎস হল রেফ্রিজারেটর ও এয়ার কন্ডিশনার।
61. CFC এর বানিজ্যিক নাম কী?
উত্তর: CFC এর বানিজ্যিক নাম হল ফ্রেয়ন।
62. ওজোন স্তর সংরক্ষণের জন্য কানাডায় কোন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর: ওজোন স্তর সংরক্ষণের জন্য মন্ট্রিল প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয়।
63. মন্ট্রিল প্রটোকলের মূল উদ্দেশ্য কী ছিল?
উত্তর: মন্ত্রীর প্রটোকলের মূল উদ্দেশ্য ছিল CFC-এর উৎপাদন বন্ধ করা।
64. মন্ট্রিল প্রটোকল কবে স্বাক্ষরিত হয়?
উত্তর: মন্ট্রিল প্রোটকল স্বাক্ষরিত হয় ১৯৮৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর।
65. ক্রান্তীয় অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের গড় ঘনত্ব কত?
উত্তর: ক্রান্তীয় অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের গড় ঘনত্ব 250 ডবসন।
66. ওজন গহ্বরে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব কত হয়?
উত্তর: ওজন গহ্বরে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব 200 ডবসনের কম হয়।
67. ওজোন হ্রাসের ফলে মানুষের কোন কোন রোগ হয়?
উত্তর: ওজোন হ্রাসের ফলে মানুষের ক্যান্সার, সৌরদগ্ধ, লিউকোমিয়া ও চোখে ছানি পড়া প্রভৃতি রোগ হয়।
68. Earth Hour কবে থেকে চালু হয়?
উত্তর: ২০০৭ সালের ৩১ শে মার্চ Earth Hour চালু হয়।
69. Earth Hour কত সময় পালন করা হয়?
উত্তর: Earth Hour ১ ঘন্টা ধরে পালন করা হয়।
70. প্রথম Earth Hour কোথায় পালন করা হয়?
উত্তর: প্রথম Earth Hour অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে পালন করা হয়।
উত্তর: আমাদের চারপাশের বায়ুতে বিষাক্ত গ্যাস, ধোঁয়া ও বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ অর্থাৎ অবাঞ্ছিত পদার্থ মিশে যাওয়ার ফলে বায়ু যখন পরিবেশ ও জীবজগতের ক্ষতি সাধন করে এবং মানুষের জীবন ও স্বাচ্ছন্দে বাধা দেয়, তাকে বায়ুদূষণ বলে।
উত্তর: বায়ু দূষণ মূলত তিনটি উপাদানের উপর নির্ভর করে –
1. সালফার ডাই অক্সাইড।
2. নাইট্রোজেন অক্সাইড।
3. বাতাসে ভাসমান সূক্ষ্ম ধূলিকণা (SPM)।
উত্তর: বায়ুমন্ডলে নাইট্রোজেন গ্যাসের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি।
উত্তর: আগ্নেয়গিরি থেকে সালফার ডাই অক্সাইড নির্গত হয়।
উত্তর: মানুষসৃষ্ট দূষণকারী গ্যাসগুলিকে অ্যানথ্রোপোজেনিক গ্যাস বলা হয়।
উত্তর: জীবাণু মৃতদেহকে পচিয়ে হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন করে।
উত্তর: যানবাহনের ধোঁয়া থেকে ক্ষতিকারক পদার্থ সীসা নির্গত হয়।
উত্তর: সালফার ডাই অক্সাইড মানুষের ঘ্রাণ ক্ষমতা নষ্ট করে।
উত্তর: উদ্ভিদের পরাগরেণু বায়ু দূষণ ঘটায়।
উত্তর: অ্যাসিড বৃষ্টির জন্য সালফার ডাই অক্সাইড ও নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড মূলত দায়ী।
উত্তর: অ্যাসিড বৃষ্টিতে সালফিউরিক ও নাইট্রিক অ্যাসিড লক্ষ্য করা যায়।
উত্তর: অ্যাসিড বৃষ্টির জন্য স্টোন ক্যান্সার হয়।
উত্তর: 'অম্লবৃষ্টি' শব্দটি প্রথম সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন রবার্ট আনগুস।
উত্তর: ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে মধ্যপ্রদেশের ভোপালে গ্যাস দুর্ঘটনা ঘটে।
উত্তর: ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনায় MIC গ্যাস নির্গত হয়।
উত্তর: সালফার ডাই অক্সাইডের জন্য শ্বাসনালী জ্বালা করে ও শ্বাসকষ্ট হয়।
উত্তর: নাইট্রোজেন অক্সাইডসমূহের জন্য ফুসফুসের জ্বালা অনুভূত হয়।
উত্তর: জীবাশ্ম জ্বালানির দহনে কার্বন-ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধি পায়।
উত্তর: জীবাশ্ম জ্বালানীর অসম্পূর্ণ দহনে কার্বন মনোক্সাইড (CO) গ্যাস সৃষ্টি হয়।
উত্তর: ফ্লাই অ্যাশ - এর প্রধান উৎস হয় তাপ বিদ্যুত্ কেন্দ্র।
উত্তর: কলকারখানা বায়ু দূষক রূপে হাইড্রোকার্বনের উৎস।
উত্তর: শীতকালে ধোঁয়াশা সবচেয়ে বেশি সৃষ্টি হয়।
উত্তর: কৃষি জমি থেকে মিথেন গ্যাস উৎপন্ন হয়।
উত্তর: জৈব পদার্থ পচে গিয়ে মিথেন গ্যাস সৃষ্টি হয়।
উত্তর: মিথেন হল মার্শ গ্যাসের মুখ্য উপাদান।
উত্তর: গবাদিপশুর মলমূত্র থেকে মিথেন গ্যাস উৎপন্ন হয়।
উত্তর: ধানক্ষেতে মিথেন গ্যাস উৎপন্ন হয়।
উত্তর: দূষক রূপে হাইড্রোকার্বনের প্রধান উৎস হয় পেট্রোলিয়াম।
উত্তর: শহরে বায়ু দূষণের প্রধান কারণ হল মোটর গাড়ি চলাচল।
উত্তর: পার্থেনিয়মের মাধ্যমে বায়ু দূষণ বেশি ঘটে।
উত্তর: বায়ু দূষণের ফলে উদ্ভিদের ক্লোরোসিস রোগ হয়।
উত্তর: ফুসফুসে সিলিকা প্রবেশ করলে সিলিকোসিস রোগের সৃষ্টি হয়।
উত্তর: ধূমপানের ফলে ক্যান্সার হয়।
উত্তর: এরোপ্লেন চালাতে গ্যাসোলিন জ্বালানির ব্যবহার করা হয়।
উত্তর: ইলেকট্রোস্ট্যাটিক পেসিপিটেটর।
উত্তর: দক্ষিণ আমেরিকার সেলভা অরণ্যকে পৃথিবীর ফুসফুস বলা হয়।
উত্তর: শীতের দেশে শাক সবজি চাষে কাচের ঘরটির নাম হল গ্রিনহাউস।
উত্তর: জে ফুরিয়ার সর্বপ্রথম গ্রীন হাউস এফেক্ট শব্দটি ব্যবহার করেন।
উত্তর: পৃথিবীর গড় উষ্ণতা হল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
উত্তর: গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর জন্য প্রধানত কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO2) দায়ী।
উত্তর: বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড বৃদ্ধির প্রধান কারণ হল বৃক্ষ ছেদন।
উত্তর: বায়ুমন্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের বৃদ্ধি।
উত্তর: ১৯৯৭ সালে কিয়োটোল স্বাক্ষরিত হয়।
উত্তর: ওজোন স্তরকে প্রাকৃতিক সৌরপর্দা বলা হয়।
উত্তর: ওজোন স্তর অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে।
উত্তর: ওজোন গ্যাসে অক্সিজেনের 3টি আইসোটোপ থাকে।
উত্তর: ওজোন গ্যাস আবিষ্কার করেন ফ্রেডরিক স্কোনবি।
উত্তর: হেনরি বুশন ও চার্লস ফেব্রি বায়ুমন্ডলে ওজোন স্তর আবিষ্কার করেন।
উত্তর: আন্টার্কটিকায় ওজোন স্তরে ক্ষয় প্রথম জে. সি. ফারমেন আবিষ্কার করেন।
উত্তর: আন্টার্কটিকায় ওজোন স্তরে ক্ষয় দেখা যায় বসন্ত কাল।
উত্তর: আন্টার্কটিকায় ওজোন স্তরে ক্ষয়ের জন্য PSC মেঘ দায়ী ।
উত্তর: ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব ডবসন এককে পরিমাপ করা হয়।
উত্তর: ওজোন গ্যাসে ঘনত্ব স্পেকট্রোমিটার যন্ত্রে পরিমাপ করা হয়।
উত্তর: ওজোন গ্যাস স্ট্যাটোস্ফিয়ার দেখা যায়।
উত্তর: ওজোন স্তর ১৫ - ৩০ কিমি উচ্চতায় সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।
উত্তর: বিশ্ব ওজোন সুরক্ষা দিবস ১৬ সেপ্টেম্বর পালিত হয়।
উত্তর: CFC ওজোন গ্যাস ধ্বংসের জন্য সর্বাধিক দায়ী প্রথম বলেন মোলিনা ও রোল্যান্ড।
উত্তর: ওজোন স্তর ধ্বংসকারী প্রধান গ্যাস হল CFC ।
উত্তর: CFC এর পুরো কথা হল ক্লোরোফ্লুরোকার্বন।
উত্তর: CFC এর প্রধান উৎস হল রেফ্রিজারেটর ও এয়ার কন্ডিশনার।
উত্তর: CFC এর বানিজ্যিক নাম হল ফ্রেয়ন।
উত্তর: ওজোন স্তর সংরক্ষণের জন্য মন্ট্রিল প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয়।
উত্তর: মন্ত্রীর প্রটোকলের মূল উদ্দেশ্য ছিল CFC-এর উৎপাদন বন্ধ করা।
উত্তর: মন্ট্রিল প্রোটকল স্বাক্ষরিত হয় ১৯৮৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর।
উত্তর: ক্রান্তীয় অঞ্চলে ওজোন গ্যাসের গড় ঘনত্ব 250 ডবসন।
উত্তর: ওজন গহ্বরে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব 200 ডবসনের কম হয়।
উত্তর: ওজোন হ্রাসের ফলে মানুষের ক্যান্সার, সৌরদগ্ধ, লিউকোমিয়া ও চোখে ছানি পড়া প্রভৃতি রোগ হয়।
উত্তর: ২০০৭ সালের ৩১ শে মার্চ Earth Hour চালু হয়।
উত্তর: Earth Hour ১ ঘন্টা ধরে পালন করা হয়।
উত্তর: প্রথম Earth Hour অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে পালন করা হয়।